আব্বু আম্মু আর ছোটবোনকে নিয়ে সাজানো আমার ছোট্ট পৃথিবী । নিজের সর্ম্পকে বলার মতো এর চেয়ে বেশি কিছু নেই
Tuesday, July 31, 2018
Thursday, July 26, 2018
ইতিহাসের সাক্ষী হতে আপনি প্রস্তুত তো... ?
শুক্রবার মধ্যরাত অর্থাৎ আগামী ২৭ জুলাই (কোনও কোনও দেশের জন্য ২৮ জুলাই) দেখা যাবে শতাব্দীর দীর্ঘতম পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। এই বিশেষ মাহেন্দ্রক্ষণটির স্থায়িত্ব হবে ১ ঘণ্টা ৪৩ মিনিট। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে, এদিন লালচে রং ধারণ করবে চাঁদ; যাকে বলা হয় ‘ব্লাড মুন’।আর্থস্কাই জানায়, ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের দেশগুলো থেকে দেখা যাবে এ মহাজাগতিক দৃশ্য। এশিয়ার বেশিরভাগ দেশ থেকে ২৭ জুলাই দিনগত মধ্যরাতের পর অথবা ২৮ তারিখ ভোর থেকে চন্দ্রগ্রহণ উপভোগ করা যাবে।পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ আর আগে-পরের দু’টি আংশিক চন্দ্রগ্রহণ মিলিয়ে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা আলো-আঁধারিতে ঢাকা থাকবে চাঁদ। পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের আগে ও পরে আরও দুইবার হবে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ।
নরওয়েভিত্তিক ওয়েবসাইট টাইম অ্যান্ড ডেট ডটকম জানাচ্ছে, শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৪ মিনিটে শুরু হবে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ। চলবে রাত ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। তার পর শুরু হবে শতাব্দীর দীর্ঘতম পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ।তা শেষ হবে রাত ৩টা ১৩ মিনিটে। এরপর আবার ৩টা ১৩ মিনিটে ফের শুরু হবে আংশিক গ্রাস, যা শেষ হবে রাত ৪টা ১৯ মিনিটে। শতাব্দীর এই দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে।প্রতিবেশি ‘লাল গ্রহ’ মঙ্গলও পৃথিবীর খুব কাছে এসে পড়বে শুক্রবার। কারণ, কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতে ওই দিনই পৃথিবীকে মাঝখানে রেখে সূর্যের ঠিক উল্টো দিকে চলে যাবে মঙ্গল, যেখানে আগামী ১০০ বছরের মধ্যে ‘উপনিবেশ’ বানানোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে মানবসভ্যতার।
শতাব্দীর দীর্ঘতম চন্দ্রগ্রহণ ছাড়াও জুলাই মাসে আরেকটি বিরল দৃশ্য প্রত্যক্ষ করতে পারবেন নক্ষত্র প্রেমীরা। ৩১ জুলাই ২০০৩ সালের পর পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে অবস্থান করবে মঙ্গলগ্রহ। এদিন পৃথিবী থেকে ৩ কোটি ৫৮ লাখ মাইল দূরে অবস্থান করবে লাল গ্রহটি এবং আকাশ পরিষ্কার থাকলে খালি চোখেই দেখা যাবে।
Monday, July 23, 2018
অনুধাবন
জীবনে সবকিছু একবার হলেও চেষ্টা করে দেখা উচিত। স্রষ্টা প্রতিটি মানুষকে কিছু না কিছু ক্ষেত্রে অনুপম দক্ষতা দিয়ে পাঠিয়েছেন, সেটি কখনো জানতেও পারবে না যতদিন না তুমি সেটি চেষ্টা করে দেখছো।
Tuesday, July 17, 2018
জীবন
জীবনের প্রতিটা গল্পই মূল্যবান, হোক সেটা আনন্দ বা বেদনা, সফলতা কিংবা ব্যর্থতার......! প্রতিটা গল্পই নতুন এক অধ্যায়ের জন্ম দেয়, জড়িয়ে থাকে হাজারো অনুভূতি, অব্যক্ত কিছু কথা ।
প্রকৃতির শেষ ঠিকানা
"আকাশ নদীর মোহনায় প্রকৃতির শেষ ঠিকানা, লালচে আভায় মুঠো ভরে খুঁজেফিরি জীবনের মানে "
-
সর্বস্ব খুইয়ে গাছ থেকে খসে পড়ল একটি সবুজ পাতা ঝরা পাতা কানে কানে শীতের আগমনী বার্তা দিয়ে যায়
-
ওপাশের সূর্যটা অস্তগামী, আকাশের লালিমা ছুয়ে ডুবে যাচ্ছে অবলীলায়৷ সন্ধ্যে নামার আগে আলোটা ঠিক এমনি করেই হারিয়ে যায়! কিছু জীবনের আলো তেমনি ন...
-
সংগঠনটির শুরুটা হয় অদ্ভুত ভাবে! ২০১৬ সালে যখন জলোচ্ছ্বাস রোয়ানু আঘাতে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের কয়েকটি এলাকা লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে নিউজের হেডলাইন...